Tuesday, September 6, 2016

Outsourcing, Freelancing, Online Income has been started heavily with trainning facility

Upwork.com is fully under control of Barisailla Polapain :)
 
আমার বরিশাল জীবনের সবচাইতে সুন্দর একটা মেডেল পেলাম। আলহাদুলিল্লাহ। "বরিশাল আউটসোঁরসিং" এর Rajdip Roy​ এখন www.upwork.com এর ডিজাইনার হিসেবে তার মুভ শুরু করেছে তার প্রথম আমেরিকান কন্টাক্ট করে। আর এটার জন্য ওকে গাইড করা শুধু ওকে গাইড করা না বরং আমার কাছে এটা পুরো বরিশাল বিভাগকে গাইড করার একটা টেস্ট প্রজেক্ট ছিল। আর আমার সৌভাগ্য যে, "বরিশাল আউটসোঁরসিং" এখন অনেক ক্রিয়েটিভ ডিজাইনারদের মিলনমেলা। আর আমাদের সপ্ন যে, আমরা পুরো বরিশাল শহরকে একটা ডিজাইন সিটি হিসেবে আউটসোঁরসিং  এখন বরিশাল বিভাগের কোথায় কোথায় কোন কোন বসেরা আছে ফ্রিলান্সিং আর আউটসোঁরসিং, ফ্রিলান্সিং জগতে পরিচিত করব, ইন-শা-আল্লহ। সেই হিসেবে আজকের ওর এই সাফল্য আমাদের সবার কাছে বিশাল আনন্দের। কারন ওর এই বিজয়ী অভিযান আগামী দিনের বরিশাল ইয়ং ফোর্স দের কাজে লাগবে আউটসোঁরসিং, ফ্রিলান্সিং সেক্টরে। আর আরেকটা জরুরী বিষয় ক্লিয়ার হয়েছে। সেটা হল যে, কিছুদিন আগে বরিশালের আউটসোঁরসিং, ফ্রিলান্সিং, অনলাইন আয়ের কাজ শেখা এবং শেখানোর বিষয় নিয়ে বিশেষ করে এই সেক্টরে বরিশালের ট্রেনিং এর মান নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়েছিল। তখন আমি চ্যালেঞ্জ করে বলেছিলাম যে, বরিশালে কে বা কারা কেমন শিখায়, আমি ভাল জানিনা, কিন্ত আমি পারফেক্ট ভাবে শিখানোর চেষ্টা করি, এটা আপ্নারা নিশ্চিত থাকতে পারেন। আর তখনি আমি আমার ছাত্রদেরকে বলেছিলাম যে, কাজ চাই। আমি তো করিই। আমার না, বরং আমি চাই যে, তোমরা নিজেরাই কাজ আনবা এবং এনে দেখিয়ে দেবে যে আমরাই পারি। ফলে, আজকের এই নতুন ফ্রিলান্সারের প্রথম কন্টাক্ট এর বিষয় নিঃসন্দেহে আমার কাছে বিশ্বজয়ের মতই। কারন, আমি জানি যে, ইন-শা-আল্লহ, এই দিপের মত বরিশালের আরও লক্ষ কোটি ছেলে মেয়ে শিগগিরই ঝাপিয়ে পড়বে বিশ্ববাজারে তাদের নিজেদের মেধা আর যোগ্যতা নিয়ে, আমাদের প্রিয় সবুজ সোনার পতাকাকে পৃথিবীর বুকে অ-নে-ক উচু করে তুলে ধরার অদম্য আকাঙ্খায়। আমি যখন প্রথমে বরিশালে এসে আউটসোঁরসিং, ফ্রিলান্সিং এর মাধ্যমে আয়ের বিষয়টা ব্যাপকভাবে করার জন্য আমার এলাকাতে বুঝাই, তখন অনেকেই এটা নিয়ে অনেক মজাও করেছে, যেহেতু তখন এটা সবাই জানত বা বুঝত না। আর এখন এটা দেখে সবচাইতে গর্ব হচ্ছে যে, না, ঢাকা থেকে না, বরং বরিশালের লঞ্চিং গ্রাউন্ড থেকেও হাই স্পিড অপারেশন চালানো যায় বাংলা নামের নদি বিধৌত দেশকে মহাকাশের উচ্চতায় নিয়ে যাবার জন্য। কাজেই...    মুভ বরিশাল... উইথ বাংলাদেশ। . আছি ইন-শা-আল্লহ।
...
আর বরিশালে আউটসোঁরসিং, ফ্রিলান্সিং এবং অনলাইন ইনকাম এর ব্যাপক প্রসার এবং সচেতনতা সৃষ্টির জন্য উদ্ভাবনী এবং অনুপ্রেরনা দানকারী শ্রদ্ধেয় জন হিসেব আমি বরিশালের মাননীয় জেলা প্রশাসক জনাব @DC Gazi Saif  স্যরের  কাছে একজন ফ্রিলান্সার হিসেবে কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি, আল্লহু সুবহানাহু ওয়া তায়ালা তাকে আগামী অনন্তকালের জীবনে সাফল্যমণ্ডিত করুন। কয়েকদিন আগে তার অফিসে তার সাথে আমাদের বরিশালের ফ্রিলান্সারদের এক জরুরী মিটিং এ তার অনেক কথা আমার নিজের এবং আমার সাথে যেসব ছাত্ররা গিয়েছিল , তাদের অনেক কাজে লেগেছে কাজের উৎসাহ আর স্পিড পাবার ক্ষেত্রে। সেদিন আমার ছাত্ররা স্যরের প্রশ্নের উত্তরে বলেছিল যে, তারা আমার কাছে আউটসোঁরসিং , ফ্রিলান্সিং শিখছে এবং ইন-শা-আল্লহ তারা খুব শিগগিরই কাজ নিয়ে আসবে। এটা ছিল আমাদের "বরিশাল আউটসোঁরসিং" এর একটা চ্যালেঞ্জ। আর আলহামদুলিল্লাহ্‌, চ্যালেঞ্জ নেবার মাত্র ১ মাসও পার হতে পারে নি, তার মধ্যাই একেবারে নতুন ব্যাচের, যাদের এমনকি পুরো ক্লাস লেসন শেষ হয়নি, তাদের মধ্য থেকে এই চ্যালেঞ্জের মোকাবেলা করে বিজয় ছিনিয়ে আনা, এটা নিঃসন্দেহে "বরিশাল আউটসোঁরসিং" এর আমার নিবেদিত ভাই, বন্ধু, সহযোদ্ধাদেরই বিজয়। আর ইন-শা-আল্লহ, আমার এই বাহিনীর হাত ধরেই, কাধে কাধ মিলিয়ে বরিশালের আগামীর হাইটেক ফোর্স মুভ করবে, বিশ্বজয়ের টার্গেটে । বরিশাল ছিল একদা "ভেনিস অফ দা ইস্ট" আর আমাদের "বরিশাল আউটসোঁরসিং" এর ডিজাইনার বসে'দের ইচ্ছা যে, আগামী বরশাল হবে "ডিজাইনার সিটি" যার প্রতিটি অলিতে গলিতে থাকবে শিল্পির মায়াবী তুলির ছোঁয়া। আর যেহেতু আউটসোঁরসিং, ফ্রিলান্সিং এর কাজ হবে পুরো পৃথিবী নিয়ে, তাই আমরা চাই যে, পুরো পৃথিবীর আমাদের সব ক্লায়েন্ট এবং সমগ্র পৃথিবীর মানুষ বরিশালকে চিনুক সৌন্দর্য, শৈল্পিকতা, আর রহস্যময়টার এক আপন শান্তির নীড় হিসেবে।    

With  @DC Gazi Saif

Thursday, August 25, 2016

ফ্রি...>> উইথ ফ্রিলান্সিং... এন্ড আউট... অফ দ্যা ইনকাম বাউন্ডারি ... উইথ আউটসোরসিং ... বাংলাদেশ ... অন এয়ার । 

অবিশ্বাস্য গতিতে জাগছে বাংলাদেশ। প্রতিদিন ফোন কল, মেসেজ আর আগ্রহী জনতার ঢল আসছে... আসছে জানতে নতুন শতাব্দির চালেঞ্জ, ইনকামের সেরা সিস্টেম, স্বাধীন সত্তা নিয়ে দেশ গঠনের সুযোগ আনয়নকারী ফ্রিলান্সিং, আউটসোরসিং, অনলাইন ইনকাম বিষয়ে ।
আগে যেখানে সপ্তাহে একজন আসত না বা কল দিত না, আর সেখানে এখন প্রতিদিন অসংখ্য মানুষ জানতে চায় কিভাবে ভাল ভাবে কাজ শেখা যায়, কিভাবে বিদেশী বায়ারদের সাথে কন্টাক্ট করা যায়, কিভাবে ডলার আয় করে সেটা দেশে আনা যায়, এটা তে যে বলা হচ্ছে বিশাল ইনকাম, সেটা ঠিক কিনা... এরকম অসংখ্য প্রশ্ন। আর যত প্রশ্ন করা হচ্ছে, তত জানার পরিধি বাড়ছে, বাড়ছে টেকনাফ থেকে তেতুলিয়ার অলি গলি প্রান্তর পর্যন্ত।
আর আমাদের উদ্যোগ দেখে বিদেশীরাও মনে হয়ে কাজ দেবার জন্য আগের চাইতে বেশী আস্থা পাচ্ছে। আমাদের বরিশাল আউটসোরসিং এর ছেলেরা গত কদিনে অনেক দারুন চমক দেখিয়েছে বায়ারদের সাথে কমুনিকেশনের ক্ষেত্রে নতুন হিসেবে। তারা অবশ্যই প্রশংসার দাবীদার। আর তাদের দেখে তাদের পরের ব্যাচ আরও বেশী উৎসাহ পাচ্ছে, এগিয়ে যাচ্ছে সাহসের সাথে নতুন আলোকিত পথে। সিরিয়াস ভাবে কাজ করলে যে কাজের কোন অভাবে নেই, গত কয়েকদিনের নতুন ছাত্রদের প্রাক্তিকাল প্রাকটিসে সেটাই প্রমাণিত হয়েছে। কাজেই আমাদেরকে কোয়ালিটি সম্পন্ন কাজ শিখতে হবে এবং করতে হবে। কোয়ালিটি কাজ করে ৪ দিনের মধ্যে কাজ আনা যায় মাত্র ২ মাস ক্লাস করে। অথচ সিরিয়াস ভাবে এবং মানসম্পন্ন কাজ না করায় বছরের পর বছরেও কোন কাজ না পেয়ে অনেকে হতাশ হয়ে পড়ে। আর এজন্য দায়ী অসম্পূর্ণ শিক্ষা। কাজেই ফ্রিলান্সিং করতে হলে অবশ্যই ভাল্ভাবে কাজ শিখতে হবে। শেখার ক্ষেত্রে কম পয়সায়, সস্তা , মানহীন ট্রেনিং নিলে বা ট্রেনিং এর সময় ফাকি দিলে এই কাজ শেখার চাইতে না শেখা ভাল। কারন তাতে করে টাকা , সময় নষ্ট হবে, কিন্ত কাজ পাবে না, ফলে এই কাজ সম্পর্কে ভুল ধারনা নিয়ে এই পথ থেকে সরে যাবে। এজন্য এখন ফ্রিলান্সিং, আউটসোরসিং, অনলাইন ইনকাম করার জন্য দরকার আত্মপ্রত্যয়, বিশ্বাস আর সততা। তাহলেই আমাদের হাতে আজ যে সুযোগ এসেছে ঘড়ে বসে অনলাইনে বিদেশের কাজ করে লক্ষ কোটি ডলার আয়ের, সেটা পরিপূর্ণতা পাবে আমাদের সকলের প্রচেষ্টায়। আর আমরাই পারব, এটা তো বহুবার পরিক্ষিত বাঙ্গালীর জিবনে। 
আলহামদুলিল্লাহ। আবারো আমাদের পূর্ব পুরুষদেড় গৌরবান্বিত অগ্রণী পথের দিশা অনুসরন করে আমরা জাগছি, যেমন ভাবে জেগেছে বরিশালের নদী, পলিমাটি বিধৌত মরমী যোদ্ধা, যারা প্রান ভরা এই ছোট্ট ভূখণ্ডটির জন্য অসিম মায়া, দয়ালু অথচ সময়ের প্রয়োজনে সেই অকুতোভয় নির্ভীক সত্যপ্রেমী দেশরক্ষী । আমরা আগ্রহী টেকনোলোজিকাল বরিশাল গড়তে, আমরা চাই আমরা বরিশালের শহীদ মিনারের মাঠে, সার্কিট হাউজের ছাদে বসে কন্ট্রোল করব আমাদের বিশ্বব্যাপী স্যাটেলাইট নেটওয়ার্ক । আমরা আমাদের মুভমেন্ট এর জন্য যা যা দরকার, নিজেরাই দৃঢ় মনোবল , সততা, দেশপ্রেম, এবং পারস্পরিক সহযোগিতার দারা নিজেদের যোগ্যতাকে সঠিক ভাবে কাজে লাগিয়ে, আজকের আমাদের স্মার্ট, আগ্রহী, আকাশের মত বাধাহীন তরুন, যুবক বাহিনী নিয়ে আমরা মার্চ করতে পারি আগামীর উচুতম বিশ্বসিংহাসনের দিকে। এটা কোন সপ্ন না, যদি আমরা এটাকে মনেপ্রানে বাস্তবে রুপায়িত করার আকাঙ্খা রাখি। হাদিসে আছে, ইন্নামাল আমালু বিন নিয়াত... নিশ্চয়ই কাজের ফলাফল তার নিয়ত এর উপরেই নির্ভর করে। আরেক জায়গাতে আছে যে, আল্লহ তায়ালা বান্দার সাথে ঠিক সেরকমই ব্যাবহার করে থাকেন, জেরুপ ধারনা বান্দা আল্লহু সুবহানাহু ওয়া তায়ালা সম্পর্কে করে থাকে। ফলে আমাদের লক্ষ পুরনে নির্ভয় হওয়া উচিত। আর সাহায্যের পারস্পরিক হাতগুলো মজবুত করে ধরে এবং অন্নের জন্য বাড়িয়ে এগিয়ে জেতে পারি বিশ্বজয়ে। যার অনেক অনেক প্রমান আছে। যেমন বিশ্ব প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতায় আমাদের বুয়েটের ছোট ভাইয়েরা একবার পুরো গ্লোবের মধ্যে প্রথম হয়েছে। ইন্টেল প্রসেসর এর কোর স্ত্রাকচার প্রোগ্রামার টিম লিডার বাংলাদেশের বুয়েটের ছেলে। কাজেই আমাদের নিজেদের সম্পর্কে আস্থা এবং মনোবল দৃঢ় রাখা উচিত। তাহলে ইন-শা-আল্লহ তায়ালা, আমাদের সৎ নিয়তের কারনেই আমরা জিতব আগামীর মোকাবেলায় ।

Wednesday, August 24, 2016

Outsourcing, Freelancing, Online Income... A New Prospect In Barisal .. Bangladesh

বরিশালের মাননীয় ডি, সি স্যরের সাথে বরিশালের সফল ফ্রিলান্সারদের গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা
  বরিশালের ইতিহাসে আমার মতে এটা একটা মাইল ফলক হয়ে থাকবে নিঃসন্দেহে কারন অনেকে যদিও বুঝতে পারছে না, কিন্ত আগামী কয়েক বছরের মধ্যে আউটসোরসিং, ফ্রিলান্সিং, অনলাইন ইনকামের ক্ষেত্রে বরিশাল বিভাগ পুরোটাকে যদি হিসেবে ধরা হয়, তাহলেও অন্তত কয়েক বিলিয়ন ডলারের আগামী ট্রানজেকশনের সুত্রপাত হতে যাচ্ছে এই আলোচনা এবং কর্ম পরিকল্পনা। এই জরুরী আলোচনা সভায় এরকম ফ্রিলান্সারগন উপস্থিত ছিলেন যারা মাসে ২০০০-৩০০০ ইউ, এস, ডলার ইনকাম করছেন। আর তাদের দেখে আজকে বাকিরা বুঝতে পারছে যে এটা কোন ছোট খাট বিষয় না। আলোচনা হয় কাজের সুনাম এবং দেশের ইমেজকে বিদেশের সাথে কাজ করার সময়ে ভাল রাখার জন্য মানসম্মত কাজ করা এবং নিজের সাথে সাথে অন্যদেরকেও এটার সিস্টেম বুঝানোর চেষ্টা করা, যাতে করে কোন একজন ফ্রিলান্সার শুধু একা না বরং সে নিজে সহ তার আশেপাশের আরও বাকীরাও যেন এই সন্মানজনক কাজের মাধ্যমে নিজে স্বনির্ভর হয়ে বৈদেশিক মুদ্রা আয় করে দেশের উন্নয়নের কাজে অংশীদার হতে পারে সে জন্য সচেতনতা তৈরি করা, এই কাজের যেসব প্রতিবন্ধকতা আছে, সেগুলো দূর করা, ফ্রিলান্সিং কাজের সামাজিক পরিচিতি সৃষ্টি করা, ফ্রিলান্সারদের কাজের সুবিধার্থে বিভিন্ন সময় দিনে ও রাতে চলাফেরা করার প্রয়োজন হয়, এরকম ক্ষেত্রে দেশের অনেক সময়ের অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতিতে যেন তাদের পরিচিতির ক্ষেত্রে কোন প্রকার সমস্যা না হয়, যারা বরিশালে ট্রেনিং দিচ্ছে, তাদের মান পর্যালোচনা করা এবং উন্নত এবং কাজের উপযোগী বাস্তবমুখী ট্রেনিং এর বাবস্থা করা, বিদেশী ডলার দেশে আনার ক্ষেত্রে সরকারের সহযোগিতা, আগামী দিনের বিশাল কাজের জন্য বর্তমানদের মধ্য হতেই যোগ্য নেতৃত্ব সৃষ্টি করা, যারা আগামীর এই বিশাল কর্মযজ্ঞ লিড দেবেন তাদের মধ্যে অন্তঃসমন্বয় রক্ষা করা এবং সর্বসাধারণের মধ্য হতে নতুনদেরকে বিশেষ করে তরুনদেরকে এই কাজের সাথে সংশ্লিষ্ট করা ও সক্ষমতা সৃষ্টি করা, এরকম আরও অনেক কিছু। মোটকথা বরিশালে এতদিন পর্যন্ত ফ্রিলান্সার যারা আছেন, তারা যার যার নিজেদের প্ল্যাটফরম থেকে নিজেদের সুবিধা মত কাজ করেছেন, কিন্ত ব্যাপক আকারে এমন কোন উদ্যোগ নেয়া হয় নি, যাতে করে সাধারন মানুষ বুঝতে পারে যে, ফ্রিলান্সিং একটা চমৎকার পেশা, যেটার মাধ্যমে শুধু বিদেশী ডলারই ইনকাম হয় না, বরং আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে দেশের একটা অনেক বড় ইমেজও তৈরি হয়। 

বাংলাদেশের ইতিহাসে বরিশালের অনেক বড় বড় মানুষের অনেক ভাল, সুন্দর ও মহৎ অবদান আছে, যার কারনে সমগ্র জাতি তাদেরকে স্মরণ করে। তাদের সততা, নেতৃত্ব, সাহসিকতা, দেশপ্রেম দেশের অনেক জরুরী মুহূর্তে জাতিকে সঠিক পথের দিশা দিয়েছে । আর এখন এই টেকনোলোজির শতাব্দীতে এসে বাংলাদেশ আউটসোরসিং, ফ্রিলান্সিং ক্ষেত্রে বিশাল কর্মীবাহিনী নিয়ে গর্বিত ভাবে বিশ্বদরবারে প্রবেশ করতে যাচ্ছে। আর এখানে আমাদের তরুণদের আশা যে, আমরাই আগামীর টেকনোলোজিকাল বাংলাদেশকে লিড দিয়ে নিয়ে যাব তার কাঙ্ক্ষিত লক্ষে। সরকারিভাবে এর মধ্যেই বছরে বিলিয়ন ডলার আয়ের টার্গেট সেট করা হয়েছে এবং খুবই আশার কথা যে, বাংলাদেশের উদ্যমী তরুনরা ইতিমধ্যেই এই আয়ের সুচকে সম্পূর্ণ পজিটিভ পজিশনে আছে, ফলে শেষ কথা এই যে, আমরা ভাল করছি। কাজেই এখনি সময় নিজেকে বিদেশী কাজ ঠিক সেরকম ভাবেই করে দেবার যোগ্য করে তোলা, যেভাবে কাজ আন্তর্জাতিক মানের হয়। আরও অনেক কথা আছে, শুধু এটুকুই আসল কথা যে, এতদিনে কাঙ্ক্ষিত মুভমেন্ট শুরু হয়েছে। আর যখন দেশের কোন জরুরী মুভমেন্ট শুরু হয়, তখন বরিশাইল্লাদের অন্তরেও নিজের প্রিয় মাতৃভূমির জন্য অনেক বেশী মুভমেন্ট শুরু হয় আর যার ভালবাসা এবং মঙ্গলকামীতার ঢেউ ছড়িয়ে পড়ে পুরো বাংলার আনাচে কানাচে। দেরি করার আর সুযোগ নেই, এখনি সময় বিশ্বজয়ের। :)
...
সব বরিশাইল্লা এবং সমগ্র বাংলাদেশিদেরকে বিশ্বজয়ের অগ্রিম শুভেচ্ছা ... ইন-শা-আল্লহ।